শিরোনাম :
মিয়ানমার অভ্যন্তরে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ : আরসা প্রধান আবু আম্মার আতাউল্লাহ জুনুনী গ্রেপ্তারের খবর সীমান্ত এলাকার মানুষের মাঝে আতংক কক্সবাজারের টেকনাফে নাফ নদী সীমান্তে অভিযান চালিয়ে দুই লাখ ইয়াবা উদ্ধার করেছে বিজিবি রশিদনগরে বিএনপির মতবিনিময় ও ইফতার মাহফিলে ইঞ্জিনিয়ার সহিদুজ্জামান কক্সবাজার শহরে ‘ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকের’ বিক্রির টাকার লেনদেনের বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের মারধর ও ছুরিকাঘাতে এক যুবক নিহত ঈদগাঁওতে বৃদ্ধকে গুলি করে হত্যা অনরার দু:খ কষ্ট বুঝিলইবার লাই ও আইস্সে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব, শুনলেন গণহত্যার বর্ণনা প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে ইফতার করবেন প্রতি ব্লকের ৭০ রোহিঙ্গা রোহিঙ্গাদের তৈরি শিল্পকর্ম দেখলেন জাতিসংঘ মহাসচিব কক্সবাজার বিমানবন্দর ও খুরুশকুল পুনর্বাসন প্রকল্প পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা

হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহার বন্ধে অভিযান

নিউজ রুম / ৬৫ বার পড়ছে
আপলোড : বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ০২:৪৭ পূর্বাহ্ন

বিডি প্রতিবেদক : কক্সবাজার পরিবেশ অধিদপ্তর ও চকরিয়া উপজেলা প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহার বন্ধে অভিযান পরিচালিত হয়েছে। বুধবার (৯ নভেম্বর) চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়া মাতামুহুরি ব্রীজ এলাকায় এ অভিযান পরিচালিত হয়।
জানাগেছে, যানবাহনে অনুমোদিত শব্দের মানমাত্রা অতিক্রমকারী হাইড্রোলিক হর্ণ ব্যবহার করে উচ্চমাত্রায় শব্দ সৃষ্টির দায়ে বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ (সংশোধিত ২০১০) ও শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা ২০০৬ অনুযায়ী ৬টি বাস ও ১টি পণ্যবাহী ভ্যান এর ড্রাইভারকে ৭টি মামলায় মোট ৭ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। পাশাপাশি অনুমোদিত শব্দের অতিরিক্ত মানমাত্রার শব্দ সৃষ্টিকারী ১৪টি হাইড্রোলিক হর্ণ জব্দ করা হয়।
চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রাহাত উজ জামান এ মোবাইল কোর্টে বিচারিক দায়িত্ব পালন করেন। বিচারিক কার্যক্রমে প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন কক্সবাজার পরিবেশ অধিদপ্তর কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলাম। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থেকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করেন।
কক্সবাজার পরিবেশ অধিদপ্তর কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলাম জানান, শব্দ দূষণের অন্যতম কারণ যানবাহনে উচ্চ মাত্রায় হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহার। হাইড্রোলিক হর্ন ব্যবহার নিষিদ্ধ হলেও চালকরা এ হর্ন ব্যবহার করছে। বিকট উচ্চ শব্দে মানুষের শ্রবণ শক্তি কমে যাওয়াসহ নানা শারিরীক সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি পরিবেশ অধিদপ্তর কক্সবাজার জেলা কার্যালয়ের পক্ষ থেকে এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান।

এ নিয়ে বিষেশজ্ঞরা বলছেন, শব্দ দূষণের কারণে মানসিকভাবে প্রতিবন্ধী হয়ে পড়তে পারে শিশুরা। এজন্য হাইড্রোলিক হর্নের ব্যবহার বন্ধসহ সবক্ষেত্রে অযথা শব্দ সৃষ্টি করা থেকে বিরত থাকা উচিত।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর