শিরোনাম :
খিয়ায় চাঞ্চল্যকর ডাকাতি ও খুনের ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব; বন্দুক ও গুলি উদ্ধার সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে ৫ জনের বিরুদ্ধে কক্সবাজার জেলা বিএনপির সভাপতির মামলা চকরিয়ায় ক্লিনিক,ল্যাব ও ফামের্সীতে অভিযানঃদেড় লক্ষ টাকা জরিমানা বৌদ্ধ ফোরাম কক্সবাজার জেলার আহবায়ক কমিটি ঘোষণা কক্সবাজারে বিএসপিএ’র উদ্যোগে বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবস উদযাপন কোন দুর্বৃত্ত যদি কোন ধর্মীয় উপাসনালয়ের ক্ষতি করে বা ধর্মানুভূতিতে আঘাত হানে—রাষ্ট্র তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে = আলেমদের আগামী দিনে জাতির নেতৃত্ব দিতে হবে”–ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা উখিয়ায় দুস্থ নারীদের মাঝে চাল বিতরণ আবারো ৭ দিনের রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা

পর্যটক হয়রানি : ফটোগ্রাফার আটক

নিউজ রুম / ১০০ বার পড়ছে
আপলোড : শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ০২:১৩ পূর্বাহ্ন

বিডি প্রতিবেদক :

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পর্যটক দম্পত্তিকে হয়রানির অভিযোগে মোঃ ইউনুস নামের এক ফটোগ্রাফারকে আটক করা ট্যুরিস্ট পুলিশ।
রবিবার  সকালে সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্ট থেকে তাকে আটক করা হয়। ইউনুসের ফটোগ্রাফ পোশাক নম্বর ৫৯২।
ভুক্তভোগী পর্যটক মো. সিফাত মাহমুদ বলেন, আমার স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে সুগন্ধা সৈকতে যাই। ওখানে এক ক্যামেরাম্যান অনেক অনুরোধ করে ছবি তোলার জন্য। এরপর আমরা কয়েকটা ছবি তুলি। কথা ছিল সব মিলে ৩০/৪০টা ছবি আমরা নেবো।
কিন্তু সে ২৫০টা ছবি তোলে এবং বিল করে ৮০০ টাকা। যখন আমি অতিরিক্ত ছবি নিতে অস্বীকৃতি জানাই তখন ওই ফটোগ্রাফার হুমকি দিতে শুরু করে। তখন আমি বাধ্য হয়ে টাকা দিয়ে চলে আসি। পরে এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে কক্সবাজার ট্যুরিস্ট জোনের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রেজাউল করিম।
তিনি বলেন, শনিবার (১৬ জুলাই) আমাদের সরকারি নাম্বারের হোয়াটসঅ্যাপে একজন ভুক্তভোগী ফটোগ্রাফার কর্তৃক হয়রানির একটি অভিযোগ পাঠান। সঙ্গে সঙ্গে ট্যুরিস্ট পুলিশের একটি টিমকে অভিযুক্ত ফটোগ্রাফারকে জার্সি নম্বর অনুযায়ী খুঁজে বের করতে পাঠাই। সারাদিন তাকে খুঁজে পাওয়া না গেলেও রবিবার সকালে তাকে আটক করা সম্ভব হয়েছে। আমরা অভিযোগকারীর সঙ্গে কথা বলেছি।
আমরা অভিযুক্ত ফটোগ্রাফারকে বিচারের জন্য আদালতে প্রেরণ করবো।
তিনি আরও বলেন, ফটোগ্রাফারদের লাইসেন্স দেয় মূলত জেলা প্রশাসন। আমাদের কাছে কোনো ডাটাবেজ থাকে না যার কারণে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। আমরা ডাটাবেজ করার উদ্যোগ নিয়েছি। খুব শিগগিরি ডাটাবেজ করার কাজ শেষ হবে। আমরা ফটোগ্রাফারদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা কররো। আশা করি তখন এরকম অভিযোগ থাকবে না। সৈকতের প্রত্যেকটি পয়েন্টে আমাদের হেল্প ডেস্ক রয়েছে। কক্সবাজারে ভ্রমণে আসা ট্যুরিস্টদের অনুরোধ করবো যে কোনো হয়রানি বা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার ক্ষেত্রে ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তা নিতে।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর