শিরোনাম :
কক্সবাজার সদর উপজেলা বাসীর প্রতি উপজেলা নির্বাহী অফিসাারের অনুরোধ এলাকাবাসীকে কাঁদিয়ে বিদায় নিলেন সচিব মোজাহেরঃবরণ করলো সালাহউদ্দিনকে চকরিয়ায় দূর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে এক যুবক নিহত খুটাখালীতে স্যালু মেশিন বসিয়ে অবৈধ বালু উত্তোলনঃধসে পড়ার মূখে বেড়িবাঁধ চকরিয়ায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহত কলেজ শিক্ষার্থীর মৃত্যু কক্সবাজারে প্রতি হাজারে ২২ জন প্রতিবন্ধি নতুন বাংলাদেশ বিনির্মানে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এগিয়ে আসতে হবে-হামিদ আযাদ আগ্নেয়াস্ত্র সহ দুই যুবক আটক পর্যটক সাজা দুই অস্ত্র ব্যবসায়ীর কাঁধে থাকা স্কুল ব্যাগ থেকে ৪ টি অস্ত্র ওগুলি উদ্ধার কক্সবাজারে নির্মিত হচ্ছে বাফুফে টেকনিক্যাল সেন্টার, পরিদর্শনে বাফুফে টিম

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

নিউজ রুম / ৩০ বার পড়ছে
আপলোড : রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:০১ অপরাহ্ন

বিডি ডেস্ক :
সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২২ উপলক্ষে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ সোমবার সকালে ঢাকা সেনানিবাসের ‘শিখা অনির্বাণে’ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা।
এর আগে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার সকালে ঢাকা সেনানিবাসে পৌঁছালে তিন বাহিনীর প্রধান ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার তাদের স্বাগত জানান।
রাষ্ট্রপতি হামিদ শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল এ সময় সামরিক কায়দায় অভিবাদন জানায়। বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। পরে রাষ্ট্রপতি শিখা অনির্বাণ চত্বরে রাখা পরিদর্শন বইয়ে সই করেন।
রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শহীদ সেনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল এ সময় গার্ড অফ অনার দেয়। প্রধানমন্ত্রীও পরে পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
এরপর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ শাহীন ইকবাল এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান নিজ নিজ বাহিনীর পক্ষ থেকে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
সোমবার ফজরের নামাজ শেষে দেশের সকল সেনানিবাস, নৌ ঘাঁটি ও স্থাপনা এবং বিমান বাহিনী ঘাঁটির মসজিদে দেশের কল্যাণ ও সমৃদ্ধি এবং সশস্ত্র বাহিনীর উত্তরোত্তর উন্নতি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মধ্য দিয়ে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়।
শিখা অনির্বাণে শ্রদ্ধা নিবেদনের কর্মসূচি শেষে তিন বাহিনী প্রধান সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
১৯৭১ সালের এই দিনে সেনা, নৌ এবং বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী দখলদার পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে সম্মিলিত আক্রমণ শুরু করে। ফলে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় ত্বরান্বিত হয়। বাংলাদেশ স্বাধীনের পর থেকে এই দিনটি প্রতিবছর সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর