শিরোনাম :
মা মাটি ডাকছে, তারেক রহমান আসছে :কক্সবাজার থেকে ২০ হাজার নেতা কর্মী যাচ্ছে ঢাকায় কক্সবাজার–৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন পরিবেশ কর্মী ও কক্সবাজার মডেল পলিটিক্স”-এর উদ্যোক্তা মোঃ ইলিয়াছ মিয়া জেলায় ৪ টি আসন থেকে দলীয় ও স্বতন্ত্র সহ ৯জনের মনোনয়ন সংগ্রহ শরীফ উসমান হাদির সুস্থতা কামনায় কক্সবাজারে ফ্যাসিবাদ বিরোধী সর্বদলীয় ঐক্যমঞ্চের উদ্যোগে গণ দোয়া মাহফিল উখিয়ায় দুস্থ ও শীতার্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর শীতবস্ত্র বিতরণ কক্সবাজার প্রেসক্লাবে মহান বিজয় দিবস উদযাপন সামনের নির্বাচন সুষ্টু না হলে সংকট আরো বাড়বে-সুজন কক্সবাজার প্রেসক্লাবে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উদযাপন ওসি প্রদীপের সাজানো মামলা প্রত্যাহার ও সাংবাদিক ফরিদুলের পাসপোর্ট ফেরতের দাবি ড্রাইভার কল্যাণ একতা সমিতির নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

বিজয় দিবসের ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল

নিউজ রুম / ২০২ বার পড়ছে
আপলোড : বুধবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:০৫ পূর্বাহ্ন

সাকলাইন আলিফ :

বিজয় দিবসের ছুটিতে কক্সবাজারের বিপুল পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। সবগুলো হোটেল মোটেল আগে থেকেই বুক হয়ে গেছে। পুরো সৈকত জোরে পর্যটক আর পর্যটক। আগত পর্যটকদের নিরাপত্তাই নেয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল নামে। রোববার একদিন খোলা থাকলেও অনেকেই দিনের ছুটি নিয়ে কক্সবাজারে চলে আসে। সোমবার সকাল থেকে কক্সবাজার আসতে থাকে একের পর এক বড় বড় পরিবহন। সে সাথে ট্রেনে করে আসে অনেক পর্যটক। আসেন আকাশ পতে ও। সব মিলিয়ে দুপুরের মধ্যে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবনী, সুগন্ধা, কলাতলী পয়েন্ট পর্যটকদের পদবারের মুখর হয়ে ওঠে।
ঢাকার শান্তিবাগ থেকে আসা পর্যটক লাবিবা বলেন, পরিবার নিয়ে এসেছেন সোমবার সকালে। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে অনেকদিন পর কক্সবাজারে এসে, ভালো লাগার কথা জানান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর থেকে আসা পর্যটক হাবিব, সোহেল, তারেক বলেন, পরীক্ষা শেষ করে সব বন্ধুবান্ধব মিলে কক্সবাজার এসেছে। সৈকতের বালিয়াড়িতে তারা ভালো আনন্দ উপভোগ করেছেন। সৈকতের নীল জলরাশি তাদের বারবার টানে বলিও জানান এই পর্যটকরা।
হোটেল দা কক্স টুডের এজিএম আবু তালেব শাহ বলেন, ডিসেম্বর পর্যন্ত ভালো পর্যটক আছে। জানুয়ারিতেও ভালো বুকিং আছে। সব মিলে ব্যবসাটা এখন ভালো হচ্ছে। তবে আগস্ট এর সময় ব্যবসা খারাপ গেছে বলে জানান তিনি।
টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের মুখপাত্র সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবুল কালাম বলেন, স্বাগত পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে টুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছে।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, পর্যটকরা যাতে কোনভাবে হয়রানি শিকারে না হয়, সেজন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে সৈকত এলাকায় কয়েকটি টিম কাজ করছে। কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ পেলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর