শিরোনাম :
মহেশখালীর কালারমারছড়ার জলদস্যু সরদার হাসান নুরী গ্রেফতার কক্সবাজারে ট্যুরিজম এন্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ইসলামী শ্রমনীতি ব্যতীত শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়-আব্দুল্লাহ আল ফারুক ছাত্র জনতার বিজয়ের মাধ্যমে মানবতার বিজয় সুচিত- মুহাম্মদ শাহজাহান পেকুয়ায় বিরোধীয় জায়গায় স্হাপনা নির্মাণকে কেন্দ্র করে হামলাঃ আহত ৬ কৈয়ারবিল ইউপি সচিবের বিরুদ্ধে নারী উদ্যোক্তাকে যৌন হয়রানি অভিযোগ কক্সবাজার শিশু সুরক্ষা প্ল্যাটফর্ম এর সাধারণ সভা আজ সে ভয়াল ২৯ এপ্রিল:উপকূলবাসীর স্বজন হারানোর দিন বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ রামুতে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশা চালক নিহত এবং তিনজন আহত

চেয়ারম্যানের পিস্তল সহ বাড়ী চুরি

নিউজ রুম / ৬৬ বার পড়ছে
আপলোড : বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ১২:৪৩ পূর্বাহ্ন

মোঃ শাহাদত আলী জিন্নাহ :
মহেশখালীর শাপলাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এডঃ আবদুল খালেক চৌধুরীর বাড়ীতে ভয়াবহ চুরির ঘটনা ঘটেছে। চোরের দল নিয়ে গেছে তাঁর পিস্তল সহ কিছু মালামাল। চোরের চুরির ধরন দেখে অনেকে মনে করেন চেয়ারম্যান কে ঘুম করার জন্য তারা এসেছিল। চেয়ারম্যান কে না পেয়ে চোররা এ কাজটি করেছে বলে অনেকের ধারণা। যাবার সময় চোরের দল আলমিরা থেকে শুরু করে প্রায় কয়েক লাখ টাকার ফার্ণিচার ভাঙ্গচুর করেছে। এ ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৮ সেপ্টেম্বর এশারের নামাজের পর।
জানা যায়, শাপলাপুর ইউপি চেয়ারম্যান এডঃ আবদুল খালেক চৌধুরীর একটি বাড়ী রয়েছে শাপলাপুর দিনেশপুরে। অপর একটি বাড়ী রয়েছে কক্সবাজার কস্তুরাঘাটের পৃর্ব পাশে। তিনি সপরিবারে বেশী ভাগই বসবাস করেন কক্সবাজারে। ইউনিয়ন পরিষদের যাবতীয় কাজ করার জন্য তিনি কক্সবাজার থেকে যান। মাঝে মধ্যে দিনেশপুরের বাসায় থাকেন। পাহাড়ী জনপদ হওয়ায় তাঁর লাইসেন্সধারী পিস্তলটি প্রায় সময় শাপলাপুরস্থ দিনেশপুরের বাড়ীতে নিরপক্তার জন্য রাখতেন। চেয়ারম্যানকে ইতিপৃর্বে মোবাইলে হুমকি দেয়ায় চেয়ারম্যান বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মহেশখালী থানায় একটি জিডি ও করেন। এর পর চেয়ারম্যান প্রায় সময় আতংকে দিন কাটাতেন। সর্বশেষ গত ২৮ সেপ্টেম্বর ইউনিয়ন পরিষদের যাবতীয় কাজ পালন করে সন্ধায় কক্সবাজারস্থ বাসায় চলে যায়। রাতে তাঁর বাড়ীর কেয়ারটেকার ফোন করে ভয়াবহ চুরির বিষয় টি চেয়ারম্যান কে অবগত করেন। সাথে সাথে চেয়ারম্যান ওসি থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট সকলকে ফোনে বিষয় টি অবগত করেন। পরদিন ২৯ সেপ্টেম্বর সকালে তিনি বাদী হয়ে অজ্ঞাত নামা কয়েকজন কে আসামী করে মহেশখালী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মহেশখালী থানার ওসি তদন্ত সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এদিকে চেয়ারম্যানের ক্ষোভ প্রকাশ করে সাংবাদিকদের বলেন চুরি করে পিস্তল আর ঘড়ি নেয়ার চেয়ে ৫/৬ লাখ টাকার ক্ষতি সাধন করেছে। তিনি জীবনের নিরাপত্তায় ভোগছেন। এদিকে মহেশখালী থানার তদন্ত ওসি থেকে জানতে চাইলে তিনি বলেন চেয়ারম্যান একটি এজাহার দায়ের করেছেন। তবে ঘটনা উদঘাটনে তদন্ত শুরু হয়েছে।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর