শিরোনাম :
মিয়ানমার অভ্যন্তরে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ : আরসা প্রধান আবু আম্মার আতাউল্লাহ জুনুনী গ্রেপ্তারের খবর সীমান্ত এলাকার মানুষের মাঝে আতংক কক্সবাজারের টেকনাফে নাফ নদী সীমান্তে অভিযান চালিয়ে দুই লাখ ইয়াবা উদ্ধার করেছে বিজিবি রশিদনগরে বিএনপির মতবিনিময় ও ইফতার মাহফিলে ইঞ্জিনিয়ার সহিদুজ্জামান কক্সবাজার শহরে ‘ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকের’ বিক্রির টাকার লেনদেনের বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের মারধর ও ছুরিকাঘাতে এক যুবক নিহত ঈদগাঁওতে বৃদ্ধকে গুলি করে হত্যা অনরার দু:খ কষ্ট বুঝিলইবার লাই ও আইস্সে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব, শুনলেন গণহত্যার বর্ণনা প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে ইফতার করবেন প্রতি ব্লকের ৭০ রোহিঙ্গা রোহিঙ্গাদের তৈরি শিল্পকর্ম দেখলেন জাতিসংঘ মহাসচিব কক্সবাজার বিমানবন্দর ও খুরুশকুল পুনর্বাসন প্রকল্প পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা

কক্সবাজারে ছোট ভাইয়ের দায়ের কোপে বড় ভাই আহত

নিউজ রুম / ৫৮ বার পড়ছে
আপলোড : বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ০২:০৬ পূর্বাহ্ন

বিডি প্রতিবেদক :
কক্সবাজার সদরের খুরুশকুলে ছোট ভাইয়ের দায়ের কোপে বড় ভাই লুতু মিয়া (২৮) গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। লুতু মিয়া একই এলাকার মৃত আলী আহমদের ছেলে।

পুলিশ গিয়ে ১৪৪ ধারার একটি নোটিশ দেওয়ার পরপরই বুধবার (১২ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টায় খুরুশকুল কাউয়ারপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

লুতুর বড় ভাই শফিউল হক বলেন, ‘সকালে কাউয়ারপাড়ায় আমার জমিতে সীমানা দেয়াল নির্মাণের কাজ করছিলাম। এ সময় কক্সবাজার সদর থানার এএসআই হেলাল উদ্দিন আদালতের একটি ১৪৪ ধারা নোটিশ নিয়ে হাজির হন। এর বাদি হলেন- আমার ছোট ভাই জসিম উদ্দিন এবং বিবাদী করা হয়েছে আমাকে। বসতভিটা নিয়ে আমার ছোট ভাই জসিমের সঙ্গে আমার অপর তিন ভাইয়ের ঝামেলা হয়েছিল অনেক আগে। কয়েক মাস আগে স্থানীয় বৈঠকে তার সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু আজ বুধবার হঠাৎ করে নোটিশ দেওয়ার কারণ বুঝিনি। এনিয়ে জসিমের সাথে আমার ভাইদের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ছোট ভাই জসিম তার সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে এসে লুতু মিয়াকে দায়ের কোপ দেয়। এ সময় সদর থানার এএসআই হেলাল উদ্দিন ঘটনাস্থল ত্যাগ করেনি। তিনি ঘটনাস্থলের একটু দূরে ছিলেন। পরবর্তীতে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় লুতুকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছে।’

জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম না। রাস্তায় ছিলাম। লুতুর সাথে আমার ঝামেলা নেই। হয়ত নিজের কোপ নিজে খেয়ে আমার নাম জড়িয়ে দিচ্ছে।’

এ বিষয়ে কক্সবাজার সদর মডেল থানার এএসআই হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘গতকাল মঙ্গলবার আদালত থেকে ১৪৪ ধারার একটি নোটিশ থানায় পৌঁছানো হয়। নোটিশটি আজ বুধবার সকালে কাউয়ারপাড়ায় দিতে যায়। সেখানে গিয়ে বিবাদী শফিউল ও বাদির ভাগিনাকে নোটিশ দিয়ে আসি। আমি চলে আসার কিছুক্ষণ পর ঘটনা হয়েছে বলে শুনেছি।’

কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থল ত্যাগ করার আগেই কোপানোর ঘটনার বিষয়ে আমি অবগত নয়। তবে এ বিষয়ে কেউ অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর