শিরোনাম :
রামু জামিয়াতুল উলুম মাদ্রাসার বার্ষিক দ্বীনি মাহফিল সম্পন্ন, ১৯ জন হিফজ সমাপনকারী সম্মাননা পাগড়ী দেওয়া হয় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বন্ধ হয়ে যাওয়া শিক্ষা কার্যক্রম আবারও চালু করার উদ্যোগ জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট জণ আকাংখার পরিপন্থী-ডক্টর হামিদুর রহমান আযাদ জেলা জামায়াতের বিশেষ রুকন সম্মেলন অনুষ্ঠিত সংস্কার ছাড়া কোন নির্বাচন গ্রহণ যোগ্য হবে না-ডক্টর হামিদুর রহমান আযাদ ১২ নভেম্বর কে ‌ উপকূল দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি নিয়ে এক আলোচনা সভা কক্সবাজারে দায়িত্বশীল পর্যটন উন্নয়নে জাতীয় সেমিনার রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকটে মানবপাচার রোধে একসঙ্গে কাজ করবে আইওএম ও হিউম্যান কনসার্ন ইন্টারন্যাশনাল কক্সবাজারে শিল্প ও বাণিজ্য মেলা শুরু আমার দেশে সম্পদের অভাব নাই শুধু আদর্শ মানুষের অভাব–ডক্টর হামিদুর রহমান আযাদ

কক্সবাজার সৈকতের বালিয়াড়ি থেকে ২৬০টি দোকান উচ্ছেদ

নিউজ রুম / ১১৬ বার পড়ছে
আপলোড : শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:০৬ অপরাহ্ন

বিডি প্রতিবেদক :
কক্সবাজার সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টের বালিয়াড়িতে অভিযান চালিয়ে ছোট বড় ২৬০টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করা হয়েছে।
সোমবার সকাল ৯ থেকে হতে দুপুর ২টা পর্যন্ত কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের যৌথভাবে এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে।
অভিযানের নেতৃত্ব দেন কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব (উপসচিব) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু জাফর রাশেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো: আমিন আল পারভেজ এবং অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মো: আবু সুফিয়ান।
এসময় কক্সবাজার জেলা পুলিশ, আনসার ব্যাটালিয়ন এবং বিদ্যুৎ বিভাগের সদস্যরা উপস্থিত হয়ে সার্বিক সহযোগিতা করেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো: আমিন আল পারভে বলেন, উচ্চ আদালতের নির্দেশের প্রেক্ষিতে সৈকতের এসব স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।অভিযান চলমান থাকবে।
কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর মোহাম্মদ নুরুল আবছার এনজিপি, এনডিসি, পিএসসি, বিএন (অব:) বলেন, গত ১০ অক্টোবর মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে সমুদ্র সৈকতের ৪১৭ টি দোকান উচ্ছেদ করা হয়। কিন্তু মহামান্য আপীলেট ডিভিশন কর্তৃক ২৩৩ টি দোকানকে মালামাল সরিয়ে নেয়ার জন্য ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত পর্যন্ত সময় দেয়া হয়। কিন্তু অনেকে তাদের স্থাপনা সরিয়ে নেয়নি। এ কারনে ২৩৩টি দোকানসহ মোট ২৬০ টি দোকান উচ্ছেদ করা হয়।
তিনি আরো বলেন, কক্সবাজারে পর্যটন শিল্পকে এগিয়ে নিতে হলে প্রথমেই সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। তাই সমুদ্র সৈকতের অবৈধ স্থাপনাসমূহ উচ্ছেদের মাধ্যমে সৈকতের প্রাকৃতিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তর/সংস্থার সমন্বয়ে অবৈধ স্থাপনার বিরুদ্ধে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর