শিরোনাম :
মহেশখালীর কালারমারছড়ার জলদস্যু সরদার হাসান নুরী গ্রেফতার কক্সবাজারে ট্যুরিজম এন্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ইসলামী শ্রমনীতি ব্যতীত শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়-আব্দুল্লাহ আল ফারুক ছাত্র জনতার বিজয়ের মাধ্যমে মানবতার বিজয় সুচিত- মুহাম্মদ শাহজাহান পেকুয়ায় বিরোধীয় জায়গায় স্হাপনা নির্মাণকে কেন্দ্র করে হামলাঃ আহত ৬ কৈয়ারবিল ইউপি সচিবের বিরুদ্ধে নারী উদ্যোক্তাকে যৌন হয়রানি অভিযোগ কক্সবাজার শিশু সুরক্ষা প্ল্যাটফর্ম এর সাধারণ সভা আজ সে ভয়াল ২৯ এপ্রিল:উপকূলবাসীর স্বজন হারানোর দিন বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ রামুতে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশা চালক নিহত এবং তিনজন আহত

১৩ লাখ ইয়াবা পাচারের দায়ে রোহিঙ্গাসহ ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

নিউজ রুম / ৭৭ বার পড়ছে
আপলোড : শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ০৪:০৯ পূর্বাহ্ন

বিডি প্রতিবেদক:
১৩ লাখ ইয়াবা ট্যাবলেট পাচারের দায়ে রোহিঙ্গাসহ চারজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন কক্সবাজারের জেলা ও দায়রা জজ আদালত। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডও দেয়া হয়েছে।
বুধবার (১৬ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল এই রায় ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৩, ব্লক-এইস-১৬ এর মো. আয়াজ (৩৪), কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের পাওয়ার হাউজ দক্ষিণ হাজীপাড়ার আবুল কালাম (৩৭), খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলার পঞ্চরাম পাড়ার আজিমুল্লাহ (৪৩) এবং একই এলাকার আবুল কালাম (৩৭)। রায় ঘোষণার সময় দুই আসামী আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম জানান, ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট সন্ধ্যা ৭টার দিকে র‍্যাব-১৫ এর একটি দল অভিযান চালিয়ে কক্সবাজার শহরের মাঝির ঘাটস্থ খুরুস্কুল ব্রিজের উত্তর পাশে একটি ফিশিং বোট আটক করে। বোটে থাকা আয়াজ ও বিল্লালকে আটক করা হয়। এ সময় র‍্যাব সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে আরও ৪-৫ জন পালিয়ে যায়। পরে ফিশিং বোট তল্লাশি করে ১৩ লাখ ইয়াবা ট্যাবলেট, ১০ হাজার ৯ হাজার নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় র‍্যাব-১৫ এর নায়েব সুবেদার মো. হারুনর রশীদ ২জনসহ অজ্ঞাত আরও ৪-৫ জনকে আসামি করে ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬(১) সারণির ১০(গ)/৩৮/৪১ ধারায় কক্সবাজার সদর মডেল থানায় একটি মামলা করেন।
পিপি অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম আরও জানান, এ ঘটনায় আয়াজ ও বিল্লাল তাদের দোষ স্বীকার করে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় আদালতে জবানবন্দি দেন। তারা জবানবন্দিতে পলাতক আসামি আজিমুল্লাহ ও আবুল কালামের পরিচয় প্রকাশ করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও র‍্যাব-১৫ এর এসআই মোহাম্মদ সোহেল সিকদার ২০২১ সালের ১০ জুন আদালতে মামলার চার্জশিট দেন। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে মামলাটি দ্রুত রায় প্রদান করতে পারায় আমরা সন্তুষ্ট।
###


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর