শিরোনাম :
টেকনাফ উপজেলার হোয়াইকং ইউনিয়নে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১১টি বাড়ি পুড়ে ছাই,ক্ষয়ক্ষতি ৪০ লাখ টাকা সেন্টমার্টিনে পর্যটক সীমিতকরণ এবং রাত্রিযাপন নিষিদ্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ডাকাতের কবলে পড়ে মিয়ানমারের আরাকান আর্মির হেফাজতে থাকা ১৬ জেলে ফেরত এনেছে বিজিবি “১ টাকায় হাজার টাকার বাজার” নাফ নদীর মোহনায় স্পিডবোট ডুবি শিশু সহ ২ জন নিখোঁজ, জীবিত উদ্ধার-৮ কক্সবাজারে নাতনির স্বামীর হাতে নানী খুন বিকাশের দোকান চুরিতে ২লাখ ৭০হাজার টাকা উধাওঃব্যথার ওপর সংবাদকর্মী ব্যথা নৌবাহিনীর অভিযান : মাতারবাড়ি পাওয়ার প্ল্যান্টের চুরি হওয়া কোটি টাকার মালামাল জব্দ মালয়েশিয়া বলে ইনানী সৈকতে শতাধিক রোহিঙ্গাকে রেখে পালালো দালালরা জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কক্সবাজারের অনেক এলাকায় খাবার পানির সংকট :ইয়াছমিন-রহিমার পানির দুঃখ ঘুচালো হাইসাওয়া

বিএনপির মনোনয়ন বাণিজ্যের কথা ‘ফাঁস করলেন’ প্রধানমন্ত্রী

নিউজ রুম / ২৩ বার পড়ছে
আপলোড : শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১০:২৪ পূর্বাহ্ন

বিডি প্রতিবেদক :
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনয়ন বাণিজ্য করেছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগের জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘১৯৯৬ সালে খালেদা জিয়া পদত্যাগে বাধ্য হয়েছিল জনগণের রুদ্ররোষে। এটা বিএনপির জানা দরকার, মনে রাখা দরকার। জনগণের ভোট চুরি করলে জনগণ ছেড়ে দেয় না। জনগণও জানে কীভাবে সেই সরকার উৎখাত করতে হয়। আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়। আমরা ভোট চুরি করতে যাব কেন? জনগণ স্বতস্ফূর্তভাবে আমাদের ভোট দেয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আর বিএনপি জিতবে কীভাবে, ২০১৮ সালের নির্বাচন এক সিটে যদি তিন জন করে মনোনয়ন দেয়। এখানে ফখরুল একজনকে মনোনয়ন দেয়, রিজভী একজনকে দেয় আর লন্ডন থেকে তারেক দেয় আরেকজনকে। যে যত টাকা পায় সে ততটা মনোনয়ন দেয়, সেখানে হলো টাকার খেলা। তারপরে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়ে বলে আমাদের নির্বাচন করতে দিলো না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির নেতা, অন্তত দুই জন আমার কাছে এসে নালিশ করে গেছে। সিলেটের ইনাম আহমেদ চৌধুরী এসে বললেন, দেখো আমার কাছে টাকা চেয়েছে তারেক জিয়া, আমি দিতে পারিনি। তাই আমার মনোনয়ন বাতিল করে যার কাছ থেকে টাকা পেয়েছে তাকে মনোনয়ন দিয়েছে। মোর্শেদ খান, তিনি নিজে এসে বলেছেন, তার কাছে মোটা অংকের টাকা চেয়েছে। তিনি বলেছেন, ‘‘আমি এ টাকা দিতে পারবো না। এর জন্য মনোনয়ন ক্যান্সেল (বাতিল)।’’ এই হলো তাদের ২০১৮-এর নির্বাচন।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, ‘এটা আমাদের দেশের যারা বুদ্ধিজীবী অনেকে ভুলেই গেছে, এ কথাগুলো লিখবে। ওইভাবে নির্বাচন করে নির্বাচনে জেতা যায় না, এটা হলো বাস্তবতা। সকালে এক জনের নাম দেয়, দুপুরে আরেকটা নাম দেয়, বিকেলে আরেকটা নাম যায়। এইভাবেই হলো তাদের ইলেকশন যে ঢালো কড়ি, মাখো তেল। যে টাকা দেবে পেয়ে যাবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘যে দলের এই অবস্থা তারা গণতন্ত্র উদ্ধার করবে! যাদের জন্মই হয়নি গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে। জন্ম হয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী জিয়াউর রহমানের পকেট থেকে। হ্যাঁ, সেই দল কিছু রাজনীতি শিখেছে আমাদের কাছে যৌথ আন্দোলন করে। কারণ এরশাদবিরোধী আন্দোলন যখন আমরা করি ওই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে কিছু শিখেছে। এটা হলো বাস্তব কথা।’


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর