শিরোনাম :
পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে- টুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি পেকুয়া থানার নতুন ওসি মোস্তাফা’র যোগদান নারী-পুরুষ সমতা বিষয়ে শিশুদের সচেতন করতে কক্সবাজারে আরডিআরএস বাংলাদেশের নতুন প্রকল্প মহানবী (সঃ) এর আদর্শ অনুসরণ করা হলে কোন রাষ্ট্র প্রধানকে পালাতে হবেনা। -মিলাদুন্নবী (সঃ) এর আলোচনা সভায় বক্তারা কক্সবাজারে দ্বিতীয় দিনের মতো বন্ধ চিকিৎসা সেবা : রোগি শূণ্য হাসপাতাল # চিকিৎসককে মারধরের ঘটনায় মামলা; গ্রেপ্তার ২ কক্সবাজারে প্রবল বর্ষণ অব‍্যাহত উখিয়ায় ককটেল মৌলভীর সাম্রাজ্যে বনবিভাগের থাবা, বনের জমি উদ্ধার বিভাজনের রাজনীতিতে পা দিলে রাস্ট্র পুনর্গঠনের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা যাবে না–সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ কক্সবাজারে সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহর ফোন চুরি প্রান্তিক মৎস্যজীবী পরিবারের নারীদের নিয়ে “নারী সম্মেলন”

তিন বন্ধুর মরদেহ পুড়ে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিলো অপহরণকারীরা, আটক ২

নিউজ রুম / ১২ বার পড়ছে
আপলোড : শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৯ পূর্বাহ্ন

বিডি প্রতিবেদক :
টেকনাফে অপহরণের খুনের শিকার তিন বন্ধুকে হত্যার পর মরদেহ আগুন দিয়ে পুড়ে ফেলার চেষ্টা করেছিলো অপহরণকারীরা।
ওই ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে
বুধবার (২৪ মে) টেকনাফ হাবিবছড়া গাহীন পাহাড় থেকে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। আটকরা হলেন, ছৈয়দ হোসন ওরফে সোনালী ডাকাত ও এমরুল।
ধৃতদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এমন তথ্য পাওয়া গেছে বলে দাবী করেছেন র‌্যাব ১৫ অধিনায়ক লে: কর্ণেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
বৃহস্পতিবার র‌্যাব ১৫ কার্যলয়ে এক সাংবাদ সম্মেলন তিনি বলেন তিন বন্ধু মিলে টেকনাফ পাত্রী দেখতে গেলে গাড়ি থামিয়ে তাদের অপহরণ করা হয়। তাদের পরিবারের অভিযোগ পেয়ে অভিযানে নামে র‌্যাব। তথ্য প্রযুক্তি সহায়তাই দুইজনকে আটক করে। আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদে তাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী তাদের সাথে নিয়ে টেকনাফ দমদমিয়া এলাকার গহীন পাহাড় থেকে তিন বন্ধুর মরদেহ গুলো উদ্ধার করা হয়। তিন বন্ধুর মরদেহ নিশ্চিহ্ন করতে ডাকাতদল আগুন ধরিয়ে দেয়।
তিনি আরো বলেন, মরদেহ গুলো যেখান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে সেখানে মানুষের সমাগম নেই। ডাকাত দলের লোকজন বারবার সিম পরিবর্তন করার কারনে তাদের সনাক্ত করতে একটু সময় হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয়
গ্রেপ্তার দুইজন প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেছেন তারা এই কাজে দীর্ঘদিন ধরে জড়িত। বিত্তশালীদের টার্গেট করে এসব অপহরণ করতেন তারা। দিনের বেলায় এই চক্রের সদস্যরা লোকায়ে এসে সাধারণ মানুষের ছদ্মবেশে ধরে থাকতেন। রাতের বেলায় পাহাড়ে গিয়ে তাদের নির্যাতন করতো। যারা টাকা দিতে ব্যার্থ হয় তাদের মাটির মধ্যে পুঁতে রাখা হতো।
আটককৃতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়া দিন বলে জানান র‌্যাবের এই কর্মকর্তা।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর