শিরোনাম :
দেশের সবচেয়ে বৃহত্তম প্রতিমা বিসর্জন কক্সবাজার সৈকতে পেকুয়ায় নিহত স্কুল শিক্ষক আরিফের জানাজায় শোকার্ত মানুষের ঢল পেকুয়ায় নিখোঁজের ১৪ দিন পর স্কুলশিক্ষক মোহাম্মদ আরিফ এর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ মিয়ানমারের নৌ বাহিনীর হাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত আহত জেলেদের ফেরত আনা নিয়ে যেসব তথ্য জানালেন কোস্টগার্ড বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের উপর হামলা ও দুর্গাপূজায় অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির অভিযোগে কক্সবাজার পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর এহসান যৌথ বাহিনীর হাতে গ্রেফতার মিয়ানমারের চেয়ে ভালোভাবে পূজা করতে পারছে বাংলাদেশ আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা হিন্দুরা পরিবেশ সম্মত আধুনিক পর্যটন শিল্প গঠন করে কক্সবাজারকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে হবে-তাহলে বিদেশী পর্যটকরা ভ্রমনে আসবে পেকুয়ায় শারদীয় দূর্গাপূজা মন্ডপে সর্তক অবস্থানে র‍্যাব,আইনশৃঙ্খলা সুমন্নত রাখা হবে : এ এসপি র‍্যাব ১৫ মহেশখালী ঘাটের অনিয়ম বন্ধ ও সোনাদিয়া ইকো ট্যুরিজম প্রকল্প বাতিলের দাবি উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারের জেরে আরসা ও আরএসও সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলিতে এক যুবক নিহত এবং পাঁচজন আহত

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত রক্ষায় হচ্ছে স্থায়ী বাঁধ

নিউজ রুম / ২৫ বার পড়ছে
আপলোড : সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০১:৪৪ পূর্বাহ্ন

নুরুল আলম ::
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত রক্ষায় স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার।
শুক্রবার সকালে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ভাঙন পরিদর্শনে এসে তিনি একথা জানিয়েছেন।
কবির বিন আনোয়ার বলেছেন, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের নাজিরারটেক থেকে মেরিন ড্রাইভ পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার অংশের ভাঙন রোধে কয়েক বছর ধরে জিও ব্যাগ দিয়ে বাঁধ দেয়া হচ্ছে। কিন্তু ভাঙন রোধ সম্ভব হচ্ছে না। তাই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে এই বাঁধ তৈরির নীতিগত সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।
তিনি বলেন, বর্ষা মৌসুমে এই বাঁধ তৈরি করা সম্ভব নয়। তাই আগামী শুষ্ক মৌসুমে বাঁধ নির্মাণ কাজ শুরু হবে। এর আগে জরুরী ভিত্তিতে জিও ব্যাগ দিয়ে ভাঙন রোধ করা হবে।
পানি সম্পদ সচিব আরো বলেন, জিও ব্যাগের মেয়াদ থাকে তিন বছর। তাই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা হবে। এই বাঁধ হবে আকর্ষণীয় ও টেকসই। সেখানে ফুটওয়েসহ আরো নানা সুবিধা থাকবে। যাতে পর্যটকেরা আকর্ষিদ হয়।
পরিদর্শনকালে কবির বিন আনোয়ারের সাথে ছিলেন জেলা প্রশাসক মোঃ মামুনুর রশিদ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ানসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, গত পাঁচ বছর ধরে কক্সবাজারের ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতে মূল অংশটিই ভাঙনের মুখে পড়েছে। কয়েক বছরে ডায়বেটিক পয়েন্ট থেকে শুরু করে শৈবাল পর্যন্ত বিস্তীর্ণ অংশ সাগরের করাল গ্রাসে বিলীন হয়েছে। এই অংশে থাকা বহু পুরনো ফুটপাত সড়ক ও বিদ্যুৎ লাইন বিলীন হয়েছে গেছে। একই সাথে বিলীন হয়ে গেছে হাজার হাজার ঝাউগাছ। জিও ব্যাগ দিয়ে কিছুটা ভাঙন রোধ করা গেছে। কিন্তু গত এক বছর ধরে আবার ভাঙন শুরু হয় লাবণী পয়েন্ট ও তার দু’পাশের অংশ। প্রতি অমাবশ্যা ও পূর্ণিমায় জোয়ারে পানি বৃদ্ধি পেলেই বিলীন হয়েছে সৈকত। এভাবে বিলীন হতে হতে এই অংশেও সেই ফুটপাত সড়কসহ বিলীন হয়ে গেছে। কিছুদিন ধরে এই সড়ক ছাড়িয়ে আরো উপরের অংশে বিলীন ধরে। সর্বশেষ চলমান বৈরি আবহাওয়ার ফলে বিশাল উচ্চতার ঢেউয়ে গত দু’দিনে ব্যাপকভাবে বিলীন হয়েছে লাবণী পয়েন্টের মূল অংশ।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর