শিরোনাম :
আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক দল হিসেবে বিচারের আওতায় আনতে হবে-সালাহ উদ্দিন জেলা প্রশাসক সম্মেলনের প্রথম দিন কক্সবাজারের ১৬ বছর পর বিএনপি’র মহাসমাবেশ কক্সবাজারের টেকনাফে ৬৯ বোমা ও বোমা তৈরির সরঞ্জাম সহ দুজন আটক টেকনাফে টানা জালে ধরা পড়ল ১৯৪ কেজি’র বোল মাছ “মানবিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের বার্তা মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছিয়ে দিতে হবে”-আমীর আনোয়ারী উখিয়ায় পাহাড় কেটে দিন-রাত কৃষিজমি ভরাট চকরিয়ায় বন্য হাতির মরদেহ উদ্ধার জেলা বিএনপির সমাবেশ : ইঞ্জিনিয়ার সহিদুজ্জামানের নেতৃত্বে পৌর সদর রামু ও ঈদগাঁও বিএনপির প্রস্তুতি উখিয়ায় ৪ ইটভাটায় জরিমানার পর আরও ৩টির চুল্লী গুড়িয়ে দিল প্রশাসন

ঋণ শোধে অপহরন

নিউজ রুম / ৫৭ বার পড়ছে
আপলোড : সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:০৩ পূর্বাহ্ন

বিডি প্রতিবেদক :
কক্সবাজার শহরের হোটেল মোটেল জোনের ‘মোহাম্মদীয়া হোটেল’ থেকে দুই বছরের এক অপহৃত শিশুকে উদ্ধার করেছে র্যাব। একই সাথে অপহরনকারী স্বামী-স্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে
শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় হোটেলের একটি কক্ষ থেকে অপহৃত শিশুকে উদ্ধার করা হয়।
ধৃতরা হলেন বরিশালের হিজলা উপজেলার উসমান মঞ্জিল ইউপির মো.কেরামত আলীর মেয়ে কেয়া (২০) ও মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলা সদরের কবুতর খোলা গ্রামের মো.নাছির উদ্দিনের ছেলে ছুফুয়ান খান রাহাত (২৪)। তারা সম্পর্কে স্বামী -স্ত্রী।
ধৃতদের বরাত দিয়ে র্যাব ১৫ এর সহকারী পরিচালক (ল’ এন্ড মিডিয়া) মো.বিল্লাল উদ্দিন বলেন, ২০২০ সালে কেয়া এবং ছুফুয়ান বিয়ে করে। তখন ছুফুয়ান ঢাকায় গার্মেন্টসে চাকুরী করতো। কিন্তু ৮ মাস আগে তাঁর চাকুরী চলে যায়। বেকার অবস্থায় ধার দেনা করে সংসার চালাতে থাকে। এর মধ্যে তাদের ২০ হাজার টাকার ঋণ গত ১০ আগস্ট পরিশোধ করার কথা ছিল।

সহকারি পরিচালক আরো বলেন, ওই ঋণ পরিশোধ করতেই ১০ আগষ্ট কেয়া তার মামার বাড়ি থেকে কৌশলে তার দুই বছরের মামাত বোনকে অপহরন করে। পরে স্বামী ছুফুয়ানসহ কক্সবাজারে আসে। তারপরে ভিকটিমের পরিবারের মুক্তিপন বাবদ ২০ হাজার টাকা দাবি করে এবং টাকা না দিলে ভিকটিমকে হত্যা করে লাশ গুম করে ফেলবে বলে হুমকি প্রদান করে।
তিনি আরো বলেন, এব্যাপারে ভিকটিমের পরিবার ঢাকার দক্ষিণখান থানায় কেয়া ও তার স্বামীকে আসামী করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করে। পরে ভিকটিমের পরিবার দেয়া তথ্যে আমরা অভিযানটি পরিচালনা করি।
বিল্লাল উদ্দিন আরো বলেন, ভিকটিমকে পরিবারের কাছে দেয়া হয়েছে। এছাড়া আসামীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সংশ্লিষ্ঠ থানায় পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর