শিরোনাম :
মহেশখালীর কালারমারছড়ার জলদস্যু সরদার হাসান নুরী গ্রেফতার কক্সবাজারে ট্যুরিজম এন্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ইসলামী শ্রমনীতি ব্যতীত শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়-আব্দুল্লাহ আল ফারুক ছাত্র জনতার বিজয়ের মাধ্যমে মানবতার বিজয় সুচিত- মুহাম্মদ শাহজাহান পেকুয়ায় বিরোধীয় জায়গায় স্হাপনা নির্মাণকে কেন্দ্র করে হামলাঃ আহত ৬ কৈয়ারবিল ইউপি সচিবের বিরুদ্ধে নারী উদ্যোক্তাকে যৌন হয়রানি অভিযোগ কক্সবাজার শিশু সুরক্ষা প্ল্যাটফর্ম এর সাধারণ সভা আজ সে ভয়াল ২৯ এপ্রিল:উপকূলবাসীর স্বজন হারানোর দিন বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ রামুতে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশা চালক নিহত এবং তিনজন আহত

ঋণ শোধে অপহরন

নিউজ রুম / ৯৩ বার পড়ছে
আপলোড : শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ০৭:৫৫ পূর্বাহ্ন

বিডি প্রতিবেদক :
কক্সবাজার শহরের হোটেল মোটেল জোনের ‘মোহাম্মদীয়া হোটেল’ থেকে দুই বছরের এক অপহৃত শিশুকে উদ্ধার করেছে র্যাব। একই সাথে অপহরনকারী স্বামী-স্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে
শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় হোটেলের একটি কক্ষ থেকে অপহৃত শিশুকে উদ্ধার করা হয়।
ধৃতরা হলেন বরিশালের হিজলা উপজেলার উসমান মঞ্জিল ইউপির মো.কেরামত আলীর মেয়ে কেয়া (২০) ও মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলা সদরের কবুতর খোলা গ্রামের মো.নাছির উদ্দিনের ছেলে ছুফুয়ান খান রাহাত (২৪)। তারা সম্পর্কে স্বামী -স্ত্রী।
ধৃতদের বরাত দিয়ে র্যাব ১৫ এর সহকারী পরিচালক (ল’ এন্ড মিডিয়া) মো.বিল্লাল উদ্দিন বলেন, ২০২০ সালে কেয়া এবং ছুফুয়ান বিয়ে করে। তখন ছুফুয়ান ঢাকায় গার্মেন্টসে চাকুরী করতো। কিন্তু ৮ মাস আগে তাঁর চাকুরী চলে যায়। বেকার অবস্থায় ধার দেনা করে সংসার চালাতে থাকে। এর মধ্যে তাদের ২০ হাজার টাকার ঋণ গত ১০ আগস্ট পরিশোধ করার কথা ছিল।

সহকারি পরিচালক আরো বলেন, ওই ঋণ পরিশোধ করতেই ১০ আগষ্ট কেয়া তার মামার বাড়ি থেকে কৌশলে তার দুই বছরের মামাত বোনকে অপহরন করে। পরে স্বামী ছুফুয়ানসহ কক্সবাজারে আসে। তারপরে ভিকটিমের পরিবারের মুক্তিপন বাবদ ২০ হাজার টাকা দাবি করে এবং টাকা না দিলে ভিকটিমকে হত্যা করে লাশ গুম করে ফেলবে বলে হুমকি প্রদান করে।
তিনি আরো বলেন, এব্যাপারে ভিকটিমের পরিবার ঢাকার দক্ষিণখান থানায় কেয়া ও তার স্বামীকে আসামী করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করে। পরে ভিকটিমের পরিবার দেয়া তথ্যে আমরা অভিযানটি পরিচালনা করি।
বিল্লাল উদ্দিন আরো বলেন, ভিকটিমকে পরিবারের কাছে দেয়া হয়েছে। এছাড়া আসামীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সংশ্লিষ্ঠ থানায় পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর