শিরোনাম :
কক্সবাজারে মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে গ্রেপ্তার আসামির আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি কক্সবাজারে নারীর প্রতি সংহিসতা নিরোধে প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল বেতুয়ায় ১৪ বসতবাড়ী জ্বলে-পুড়ে ছাঁইঃক্ষয়ক্ষতি প্রায় ২কোটি টাকা কক্সবাজারে মার্কিন নারীকে শ্লীলতাহানি : যুবক গ্রেপ্তার কক্সবাজার ট্যুরিজম অ্যাপস ভ্রমণিকা-র উদ্বোধন সাংবাদিকদের সাথে নবাগত পুলিশ সুপারের মতবিনিময় সভা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ পেলেন ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী চকরিয়ায় ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা বদরখালী বাজারে আগুন লেগে ৬ দোকান ভস্মীভূত পেকুয়ায় ব্যবসায়ীর বাড়িতে তান্ডব-লুটপাট

উখিয়ায় ৪ ইটভাটায় জরিমানার পর আরও ৩টির চুল্লী গুড়িয়ে দিল প্রশাসন

নিউজ রুম / ১৩ বার পড়ছে
আপলোড : বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন

সাঈদ মুহাম্মদ আনোয়ার :
কক্সবাজারে উখিয়ায় পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র, জেলা প্রশাসকের লাইসেন্স বিহীন ও বনের কাঠ দিয়ে ইট পোড়ানোর দায়ে তিনটি ইটভাটা গুড়িয়ে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
জানাগেছে, উখিয়া উপজেলার রিম, জিএসকে এবং এমকেকে ইটভাটা গুলো পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ও কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের লাইসেন্স ছাড়াই কাঠ দিয়ে ইট পুড়িয়ে আসছে।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারী) বিকেলে  উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুল হোসেন চৌধুরী ওই ইটভাটা গুলোয় অভিযান চালিয়ে ইটভাটা গুলো ভেকু মেশিন দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়া হয়।
এসময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) যারীন তাসনিম তাসিন, উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. শাহীনুর রহমান, ফায়ার সর্ভিস, পুলিশ ও গ্রাম পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুল হোসেন চৌধুরী বলেন, অভিযোগ রয়েছে অনুমোদনহীন ইট ভাটাগুলোতে পোড়ানো হয় বনের কাঠ। এতে করে একদিকে পাহাড়ের বনাঞ্চল ধ্বংস হচ্ছে, আরেকদিকে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। তাই লাইসেন্সবিহীন ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে। মঙ্গলবার অভিযান চালিয়ে হলদিয়াপালং ইউনিয়নের রিম, জিএসকে এবং এমকেকে ইটভাটা গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত রোববার হলদিয়াপালং ও রত্নাপালং ইউনিয়নে অভিযান চালিয়ে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইনের বিভিন্ন ধারা লঙ্ঘনের দায়ে এমআরসি ব্রিকসের মালিককে ৭০ হাজার এবং আফিফা ব্রিকসের মালিককে ৩০ হাজার এবং সোমবার একই অভিযোগে হলদিয়ার এবিপি ব্রিকসের মালিক আব্দুল গফুর ও গিয়াস উদ্দিন চৌধুরীকে ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং রত্নাপালং ইউনিয়নের ভালুকিয়া এলাকার এইচকেবি ব্রিকস মালিককে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড  করা হয়।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর