আহমদ গিয়াস :
এই বালিয়াড়ি বা বালুর পাহাড়টি সোনাদিয়া দ্বীপের মাঝেরভিটা সৈকতে অবস্থিত। একসময় কক্সবাজার সৈকতেও ছিল এর চেয়ে বড় বালিয়াড়ি। আর সেই বালিয়াড়িই ঠেকিয়ে দিতো ঘূর্ণিঝড় জলোচ্ছ্বাসের তীব্র ঢেউ। সেসব আজ স্মৃতি। এমনকি সোনাদিয়া দ্বীপজুড়ে এখন বালিয়াড়ি আছে একমাত্র এটিই (হয়ত এখানে ঝাউগাছ লাগানো হয়নি বলে)। আর এই বালিয়াড়ি ঘিরে রয়েছে দেশীয় উদ্ভিদ নিশিন্দার বন। এই নিশিন্দা বা মিউন্দা ( কেউ কেউ নিউন্দাও বলে) গাছের ঝোঁপই আটকে রেখেছে এই বালিয়াড়ির বালু মাটিসমূহ। অথচ এই ধরনের মাটি আটকানোর কোন গুণই নেই বিদেশী জাতের আগ্রাসী গাছ ঝাউ এর।
সম্প্রতি বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইন্সটিটিউটের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ও সমুদ্রবিজ্ঞানী বেলাল হায়দরের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠানটির পরিবেশ বিভাগের একদল বিজ্ঞানীর সাথে সোনাদিয়া দ্বীপ পরিদর্শনে গিয়ে এমন দৃশ্য চোখে পড়ে।