শিরোনাম :
টেকনাফ উপজেলার হোয়াইকং ইউনিয়নে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১১টি বাড়ি পুড়ে ছাই,ক্ষয়ক্ষতি ৪০ লাখ টাকা সেন্টমার্টিনে পর্যটক সীমিতকরণ এবং রাত্রিযাপন নিষিদ্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ডাকাতের কবলে পড়ে মিয়ানমারের আরাকান আর্মির হেফাজতে থাকা ১৬ জেলে ফেরত এনেছে বিজিবি “১ টাকায় হাজার টাকার বাজার” নাফ নদীর মোহনায় স্পিডবোট ডুবি শিশু সহ ২ জন নিখোঁজ, জীবিত উদ্ধার-৮ কক্সবাজারে নাতনির স্বামীর হাতে নানী খুন বিকাশের দোকান চুরিতে ২লাখ ৭০হাজার টাকা উধাওঃব্যথার ওপর সংবাদকর্মী ব্যথা নৌবাহিনীর অভিযান : মাতারবাড়ি পাওয়ার প্ল্যান্টের চুরি হওয়া কোটি টাকার মালামাল জব্দ মালয়েশিয়া বলে ইনানী সৈকতে শতাধিক রোহিঙ্গাকে রেখে পালালো দালালরা জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কক্সবাজারের অনেক এলাকায় খাবার পানির সংকট :ইয়াছমিন-রহিমার পানির দুঃখ ঘুচালো হাইসাওয়া

পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে- টুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি

নিউজ রুম / ১২ বার পড়ছে
আপলোড : শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন

বিডি প্রতিবেদক :

ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি বিধান ত্রিপুরা বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সরকার পতনের পর দেশের সব জায়গায় সংস্কারের কাজ চলমান রয়েছে। তাই কক্সবাজার পর্যটন শহরকেও সংস্কার করা দরকার। পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে।
মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকালে সৈকতের লাবণী পয়েন্টে ট্যুরিস্ট পুলিশের কার্যালয়ে পর্যটনসেবী, সাংবাদিক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, পর্যটন শহর হিসেবে বিশ্বজুড়ে কক্সবাজার সমাদৃত। তাই এই সেক্টরের অনিয়ম দূর করে একটি সুন্দর পর্যটনবান্ধব শহর দেশী—বিদেশী পর্যটকদের উপহার দিতে। যা সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সম্ভব।
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের পুলিশ সুপার আবুল কালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) শাকিল আহমেদ ও জেলা প্রশাসনের পর্যটন শাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তানভির আহমেদ।
তারা বলেন, পর্যটনের স্বার্থে কোন ছাড় নেই। পর্যটকদের নিরাপত্তা সবার আগে। পর্যটক হয়রানী করে কেউ ছাড় পাবে না। তাই পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রশাসনের সাথে এক হয়ে কাজ করতে হবে।
সভায় বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার প্রেস ক্লাবের সভাপতি মাহবুবুর রহমান, পৌর বিএনপির সভাপতি রফিকুল হুদা চৌধুরী, হোটেল মোটেল গেষ্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার, মেরিন ড্রাইভ হোটেল মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান, পর্যটন উদ্যোক্তা আবদুর রহমান, কিটকট মালিক সমিতির সভাপতি মাহবুবুর রহমান, ঝিনুক ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি জয়নাল আবেদীন ও জাকের।
বক্তারা বলেন, অপরকিল্পত উন্নয়নের ফলে ভারী বৃষ্টি হলে কক্সবাজার জলাবদ্ধতায় ডুবে যায়। যার মাশুল দিতে হয় ব্যবসায়ীদের। পর্যটকদের প্রতিনিয়ত হয়রানী করে আসছে ইজি বাইক চালক, হিজড়া, হকার, ফটোগ্রাফার, দালাল, টোকাই ও ভিক্ষুক। এছাড়া পর্যটন এলাকায় ছিনতাইকারীরা সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত বেপরোয়া হয়ে উঠে। তাই এসব সমস্যা দ্রুত নিরসন করা দরকার। তাছাড়া বিদেশী পর্যটক আনতে পরিকল্পিত উদ্যোগ নিতে হবে। পুনর্গঠন করতে হবে বীচ ম্যানেজমেন্ট কমিটি। পর্যটন এলাকার মানুষকে প্রকৃত অর্থে পর্যটকবান্ধব করে গড়ে তুলতে হবে। তবেই সম্ভব পর্যটন শিল্প বিকাশ।
সভায় সাংবাদিক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বক, পর্যটনসেবী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাসহ নেবৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর