শিরোনাম :
টেকনাফ উপজেলার হোয়াইকং ইউনিয়নে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১১টি বাড়ি পুড়ে ছাই,ক্ষয়ক্ষতি ৪০ লাখ টাকা সেন্টমার্টিনে পর্যটক সীমিতকরণ এবং রাত্রিযাপন নিষিদ্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ডাকাতের কবলে পড়ে মিয়ানমারের আরাকান আর্মির হেফাজতে থাকা ১৬ জেলে ফেরত এনেছে বিজিবি “১ টাকায় হাজার টাকার বাজার” নাফ নদীর মোহনায় স্পিডবোট ডুবি শিশু সহ ২ জন নিখোঁজ, জীবিত উদ্ধার-৮ কক্সবাজারে নাতনির স্বামীর হাতে নানী খুন বিকাশের দোকান চুরিতে ২লাখ ৭০হাজার টাকা উধাওঃব্যথার ওপর সংবাদকর্মী ব্যথা নৌবাহিনীর অভিযান : মাতারবাড়ি পাওয়ার প্ল্যান্টের চুরি হওয়া কোটি টাকার মালামাল জব্দ মালয়েশিয়া বলে ইনানী সৈকতে শতাধিক রোহিঙ্গাকে রেখে পালালো দালালরা জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কক্সবাজারের অনেক এলাকায় খাবার পানির সংকট :ইয়াছমিন-রহিমার পানির দুঃখ ঘুচালো হাইসাওয়া

জীবনের নিরাপত্তা চেয়েছেন বাবুল আক্তার

নিউজ রুম / ২০ বার পড়ছে
আপলোড : শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২৫ পূর্বাহ্ন

চৌধুরী ফরিদ :ফেনী কারাগারে আটক থাকা সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার এবার জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে জেল কোডের ১১ ধারায় আজ চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ বেগম জেবুন্নেছার আদালতে আবেদন করেছেন। বাবুল আক্তারের আইনজীবী এডভোকেট গোলাম মাওলা মুরাদ এই আবেদন করেন। আদালত শুনানী শেষে আদেশের জন্য রেখেছেন।বাবুল আক্তার গত ৯ সেপ্টেম্বর পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদারসহ ৬ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে মামলা দায়েরের প্রার্থনা জানানোর পর গত শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন ফেনী কারাগারে প্রবেশ করে বাবুল আক্তারের কক্ষে দীর্ঘ সময় তল্লাশি করে।
বাবুল আক্তারের আইনজীবী জানান, কারাগারে ফেনী থানার ওসি প্রবেশের চিত্র সিসিটিভি ক্যামেরায় রয়েছে। জেল কোড অনুসারে থানার কর্মরত একজন পুলিশ কর্মকর্তা কোনভাবেই জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং আদালতের লিখিত অনুমতি ছাড়া জেলখানায় প্রবেশ করতে পারেন না। ফেনী থানার ওসি আইন লংঘন করে জেল কোড অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ আরও জানান, ওসি প্রবেশের ঘটনার তদন্ত ও বাবুল আক্তারের জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে ফেনীর জেলসুপারকে নির্দেশ প্রদানের আবেদন করা হয়েছে। আদালত শুনানি শেষে আদেশের জন্য রেখেছে।
২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রাম শহরের জিইসি মোড়ে ছেলেকে স্কুল বাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় গুলি ও ছুরিকাঘাতে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় বাবুল আকতারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুকে। স্ত্রী খুনের ঘটনায় ওই সময় নগরীর পাচলাইশ থানায় হত্যা মামলা করেন বাবুল আকতার।
গত বছর ১২ মে বাবুল আক্তারসহ আটজনকে আসামি করে মিতুর বাবা মোশররফ হোসেন পাঁচলাইশ থানায় পাল্টা মামলা দায়ের করেন। দুটি মামলাই তদন্ত করেছে পিবিআই।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর