শিরোনাম :
খিয়ায় চাঞ্চল্যকর ডাকাতি ও খুনের ঘটনায় জড়িত দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব; বন্দুক ও গুলি উদ্ধার সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে ৫ জনের বিরুদ্ধে কক্সবাজার জেলা বিএনপির সভাপতির মামলা চকরিয়ায় ক্লিনিক,ল্যাব ও ফামের্সীতে অভিযানঃদেড় লক্ষ টাকা জরিমানা বৌদ্ধ ফোরাম কক্সবাজার জেলার আহবায়ক কমিটি ঘোষণা কক্সবাজারে বিএসপিএ’র উদ্যোগে বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবস উদযাপন কোন দুর্বৃত্ত যদি কোন ধর্মীয় উপাসনালয়ের ক্ষতি করে বা ধর্মানুভূতিতে আঘাত হানে—রাষ্ট্র তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে = আলেমদের আগামী দিনে জাতির নেতৃত্ব দিতে হবে”–ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা উখিয়ায় দুস্থ নারীদের মাঝে চাল বিতরণ আবারো ৭ দিনের রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা

জীবনের নিরাপত্তা চেয়েছেন বাবুল আক্তার

নিউজ রুম / ৯৪ বার পড়ছে
আপলোড : শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ০৫:৪৬ অপরাহ্ন

চৌধুরী ফরিদ :ফেনী কারাগারে আটক থাকা সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার এবার জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে জেল কোডের ১১ ধারায় আজ চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ বেগম জেবুন্নেছার আদালতে আবেদন করেছেন। বাবুল আক্তারের আইনজীবী এডভোকেট গোলাম মাওলা মুরাদ এই আবেদন করেন। আদালত শুনানী শেষে আদেশের জন্য রেখেছেন।বাবুল আক্তার গত ৯ সেপ্টেম্বর পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদারসহ ৬ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে মামলা দায়েরের প্রার্থনা জানানোর পর গত শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) ফেনী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিজাম উদ্দিন ফেনী কারাগারে প্রবেশ করে বাবুল আক্তারের কক্ষে দীর্ঘ সময় তল্লাশি করে।
বাবুল আক্তারের আইনজীবী জানান, কারাগারে ফেনী থানার ওসি প্রবেশের চিত্র সিসিটিভি ক্যামেরায় রয়েছে। জেল কোড অনুসারে থানার কর্মরত একজন পুলিশ কর্মকর্তা কোনভাবেই জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং আদালতের লিখিত অনুমতি ছাড়া জেলখানায় প্রবেশ করতে পারেন না। ফেনী থানার ওসি আইন লংঘন করে জেল কোড অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ আরও জানান, ওসি প্রবেশের ঘটনার তদন্ত ও বাবুল আক্তারের জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে ফেনীর জেলসুপারকে নির্দেশ প্রদানের আবেদন করা হয়েছে। আদালত শুনানি শেষে আদেশের জন্য রেখেছে।
২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রাম শহরের জিইসি মোড়ে ছেলেকে স্কুল বাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় গুলি ও ছুরিকাঘাতে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় বাবুল আকতারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুকে। স্ত্রী খুনের ঘটনায় ওই সময় নগরীর পাচলাইশ থানায় হত্যা মামলা করেন বাবুল আকতার।
গত বছর ১২ মে বাবুল আক্তারসহ আটজনকে আসামি করে মিতুর বাবা মোশররফ হোসেন পাঁচলাইশ থানায় পাল্টা মামলা দায়ের করেন। দুটি মামলাই তদন্ত করেছে পিবিআই।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর