শিরোনাম :
টেকনাফ উপজেলার হোয়াইকং ইউনিয়নে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১১টি বাড়ি পুড়ে ছাই,ক্ষয়ক্ষতি ৪০ লাখ টাকা সেন্টমার্টিনে পর্যটক সীমিতকরণ এবং রাত্রিযাপন নিষিদ্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ডাকাতের কবলে পড়ে মিয়ানমারের আরাকান আর্মির হেফাজতে থাকা ১৬ জেলে ফেরত এনেছে বিজিবি “১ টাকায় হাজার টাকার বাজার” নাফ নদীর মোহনায় স্পিডবোট ডুবি শিশু সহ ২ জন নিখোঁজ, জীবিত উদ্ধার-৮ কক্সবাজারে নাতনির স্বামীর হাতে নানী খুন বিকাশের দোকান চুরিতে ২লাখ ৭০হাজার টাকা উধাওঃব্যথার ওপর সংবাদকর্মী ব্যথা নৌবাহিনীর অভিযান : মাতারবাড়ি পাওয়ার প্ল্যান্টের চুরি হওয়া কোটি টাকার মালামাল জব্দ মালয়েশিয়া বলে ইনানী সৈকতে শতাধিক রোহিঙ্গাকে রেখে পালালো দালালরা জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কক্সবাজারের অনেক এলাকায় খাবার পানির সংকট :ইয়াছমিন-রহিমার পানির দুঃখ ঘুচালো হাইসাওয়া

কক্সবাজার সৈকতে অবৈধ স্থাপনা নয়

নিউজ রুম / ২৫ বার পড়ছে
আপলোড : শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন

বিডি প্রতিবেদক :
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত এলাকায় যাতে পুনরায় অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ না হয়, সে বিষয়ে সার্বক্ষণিক তদারকির নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে আদালত অবমাননাসংক্রান্ত মামলা নিষ্পত্তি করে দিয়ে গতকাল বুধবার বিচারপতি জেবিএম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশনা দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। পরে তিনি জানান, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের সৌন্দর্য রক্ষায় উচ্চ আদালতের রায়ের নির্দেশনা
বাস্তবায়ন করতে সবসময় জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছেন আদালত। পরে আদালত অবমাননার মামলার দায় থেকে কক্সবাজারের ডিসি মামুনুর রশীদকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ১৯ অক্টোবর কক্সবাজারের ডিসিকে ডেকে উচ্চ আদালতের রায়ের নির্দেশনা প্রতিপালন করতে হুশিয়ার করেন হাইকোর্ট। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে গতকাল বুধবারের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী, গতকাল প্রতিবেদন জমা দিয়ে ডিসি জানান, সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে ৪১৭টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। পরে আদালত অবমাননার রুলটি নিষ্পত্তি করে দেন হাইকোর্ট।
আদালত অবমাননার বিষয়ে আবেদনের শুনানি নিয়ে গত ২৫ আগস্ট হাইকোর্টের ওই বেঞ্চ কক্সবাজারের ডিসিকে তলব করেছিল। ডিসি ছাড়া আরও চারজনের বিরুদ্ধে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। তারা হলেন- কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) ফোরকান আহমেদ, টাউন প্ল্যানার তানভীর হাসান, কক্সবাজারের পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান ও পৌরসভার মেয়র মজিবর রহমান।
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত এলাকার অবৈধ দখল ও স্থাপনা উচ্ছেদের নির্দেশ দিয়ে ২০১১ সালের ৭ জুন রায় দেন হাইকোর্ট। ওই রায়ের আলোকে কয়েক দফা নির্দেশনা দিলেও তা সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন করা হয়নি। এ কারণে ফের আদালত অবমনানার অভিযোগে চলতি বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারের ডিসিসহ সংশ্লিষ্টদের আইনি নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। নোটিশের সন্তোষজনক জবাব না পাওয়ায় আদালত অবমাননার আবেদন করে হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ।


আরো বিভিন্ন বিভাগের খবর